কন্টেন্ট রাইটিং করার সহজ ১০টি উপায়

কন্টেন্ট রাইটিং বর্তমান বিশ্বে এই সময়ে অনলাইন মার্কেটিং এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এটি। সুন্দর একটি কনটেন্ট আপনার ওয়েবসাইটকে যেমন লোভনীয় করে তোলে ঠিক তেমনি বলতে পারেন কনটেন্ট হলো এক ধরনের অলংকার। আপনি যেই কাজই করেন না কেন বা যেকোনো ধরনের বিজনেসি করেন সেটা অবশ্যই সুন্দর হতে হবে যা দেখে একজন মানুষ সেই বিষয়টা সম্পর্কে একটা ক্লিয়ার ধারণা ভাব পাবে।

কন্টেন্ট-রাইটিং-করার-সহজ-১০টি-উপায়আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে পুরো বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানব। কিভাবে একটি সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করা যায় এবং কি কি বিষয়ের উপর বেশি নজর দিতে হবে। কন্ট্যান্ট এর মধ্যে কোন ভাষাগুলো ব্যবহার বা কেমন ধরনের শব্দ কেমন হওয়া উচিত এইসব বিষয় নিয়ে আমরা বিস্তারিতভাবে জানবো।

পেজ সূচিপত্রঃ কন্টেন্ট রাইটিং করার সহজ ১০টি উপায়

কন্টেন রাইটিং কি

কন্টেন রাইটিং মানে কি? বাংলাতে কনটেন্ট বলতে বোঝায় বিষয়বস্তু। আপনি আপনার নিজের চিন্তা ভাবনা থেকে কোন বিষয়ের উপর যা লিখবেন বা তৈরি করবেন সেটাই হলো একটা কনটেন্ট বা বলতে পারেন আপনার চারিদিকে যা কিছু দেখতে পাচ্ছেন সেটাকে সৃজনশীল ভাবে তৈরি করাকে কনটেন্ট বলা হয়। অনেক কন্টেন্ট এমন বলে মনে হবে যে শুধু ওয়েব সাইটে এর জন্য বা ব্লক আর্টিকেল লেখার জন্যই তৈরি হয় এই ধারণাটা পুরোপুরি ভুল আপনি যদি কোন টিভি বিজ্ঞাপন এর স্ক্রিপ্ট লিখেন বা youtube এ ভিডিওর জন্য স্ক্রিপ্ট তৈরি করেন সেটা কিন্তু একটি কন্টেন্ট।

কোন ব্যক্তি যখন নিজের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা ব্যবহার করে একটি কন্টেন্ট তৈরি করেন বা স্ক্রিপ্ট তৈরি করেন তখন সেই ব্যক্তিকে বলা হয় একজন কন্টেন্ট রাইটার। ডিজিটাল মার্কেটিং এর উদ্দেশ্য ওয়েব কন্টেন্টের পরিকল্পনা করা কনটেন্ট লেখা বলা যেতে পারে।

  1. ওয়েব কন্টেন্ট বিভিন্ন ফরমেটে হতে পারে যেমন,
  2. ব্লক পোস্ট
  3.  সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট
  4. ভিডিও স্ক্রিপ্ট
  5. ইউটিউবে ভিডিও ডেসক্রিপশন
  6. কোন বিষয়ের রিভিউ
  7. বিজ্ঞাপনের কপি
  8. ই-বুক
  9. ওয়েবসাইট কপি ইত্যাদি

এছাড়া অডিও কনটেন্ট, ভিডিও কন্টেন, ইমেজ কনটেন্ট নানা ধরনের কন্টেন্ট রয়েছে। আবার অনেক কন্ট্রোল রয়েছে যেগুলোতে কপিরাইট ইসু রয়েছে সেগুলা আলাদা ব্যাপার।

কন্টেন্ট-রাইটিং-করার-সহজ-১০টি-উপায়
আরো পড়ুনঃ

কন্টেন রাইটিং কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?

রাইটিং বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার কারণে ওয়েব কন্টেন্ট দিয়ে তাদের কাছে পৌঁছাতে চাই প্রতিটা ব্র্যান্ড এবং তাদের বিজনেস বলতে পারেন। সে ক্ষেত্রে একজন কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনি অনেক বড় ভূমিকা রাখতে পারবেন সে লক্ষ্য পূরণে যেমনভাবে কন্টেন্ট দিয়ে ওয়েবসাইটের এসিও ভালো করতে ভালো ওয়েব কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে আপনি যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন ।

আপনি যে কনটেন্ট তৈরি করছেন তা অবশ্যই অডিয়েন্সের নজর কাটতে পারে এমন কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। আপনার কনটেন্ট অবশ্যই অডিয়েন্সের আস্থা অর্জন করতে হবে।। এই কনটেন্ট দিয়ে আপনার সেল সম্ভাবনা বাড়ানোর দক্ষতা তৈরি করতে হবে। আবার আপনার পুরাতন কাস্টমারদের আস্থা ধরে রাখতে হবে। এগুলোই মূলত কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ  বিষয়।

কন্টেন্ট রাইটিং ভালো করার নিয়ম

কন্টেন্ট ভালো করার প্রথম স্টেপ একটি ভালো কনটেন্ট যেমন অনেক বড় ভূমিকা রাখে ঠিক তেমনি ভালো একটি কন্টেন্ট লিখতে বা তৈরি করতে কিছু নিয়ম জানতে হবে। যে বিষয়গুলো একটা কন্টেনের মধ্যে থাকতে হবে ঠিক তেমনি কিছু নিয়ম মেনে কন্টেন তৈরি করলে তার লোককে পৌঁছাতে অনেক সাহায্য করবে। তো চলুন জেনে নেই কনটেন্ট ভালো করার কিছু নিয়ম কনটেন্ট রাইটিং ভালো করার দশটি নিয়মাবলী আলোচনা করা হলো।

কনটেন্টের উদ্দেশ্য ঠিক করা

উদ্দেশ্যবিহীন কোন কাজ ভালো নয় সফল হয় না বা আপনার কন্টেনট এর মধ্যে যদি ভালো উদ্দেশ্য না থাকে তাহলে সেই কনটেন্ট লেখার কোন প্রয়োজন নেই অবশ্যই বুঝতে পারছেন ঐ কন্টেন্টটি ভালো হবে না বা গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই কনটেন্ট বাড়ানোর আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে টার্গেট অডিয়েন্স আপনার কনটেন্ট থেকে কি জানতে পারবে আপনার অডিয়েন্স সেই দিকে আপনাকে খুব ভালোভাবে নজর দিতে হবে। আপনার কনটেন্টের নির্দিষ্ট একটি উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে কন্টেন্ট সাজাতে পারেন। কনটেন্ট এর উদ্দেশ্য গুলো যেমন হওয়া প্রয়োজন

  1. অডিয়েন্সকে কোন ব্যাপারে অনুপ্রেরণা দেওয়া
  2. অডিয়েন্সকে কোন সমস্যার সমাধান করা 
  3. অডিয়েন্স কে নতুন কিছু শেখাতে সাহায্য করা
  4. ইত্যাদি এইরকম বিষয়ের উপরে গুরুত্ব দেওয়া যাতে অডিয়েন্স আপনার কনটেন্ট দেখে উপকৃত হয়।
  5. কনটেন্টের বিষয় সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা

কন্টেন রাইটিং এ আপনি যে বিষয়ে কন্টেন্ট তৈরি করবেন বা বানাবেন সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় সঠিক তথ্য সংগ্রহ করুন এবং আপনি হয়তো সে বিষয় নিয়ে কিছুটা জানেন। কিন্তু একটা বিষয় জানা আর সে বিষয়ে কে সুন্দর তথ্য দিয়ে উপস্থাপন না করলে ওই বিষয়টি সুন্দর হয় না যে কোন কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য বিষয়টির প্রাণকেন্দ্র থেকে তথ্যসূত্র উল্লেখ করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কনটেন্ট আকারে আকারে সাজিয়ে নিতে পারেন এতে আপনার দর্শক উপকৃত হবে এবং আপনার কন্টেন খুব তাড়াতাড়ি মানুষের কাছে পৌঁছাবে এভাবে আপনার কনটেন্ট তথ্য এক জায়গায় নিয়ে আসলে কন্টেন্ট বানাতে অনেক সুবিধা হবে।

কনটেন্ট আপনি কোন ধরনের দর্শকদের জন্য লিখছেন

কন্টেন্ট রাইটিং আপনি নির্দিষ্ট টার্গেট অডিয়েন্স সামনে রেখে আপনি কনটেন্ট তৈরি করুন। তাই যাদের জন্য কনটেন্ট বারাচ্ছেন তাদের পছন্দ অপছন্দ প্রয়োজন আর আচরণ সম্পর্কে কিছুটা হলেও ধারণা থাকা দরকার আপনার যাদের জন্য কনটেন্ট লিখছেন তাদের কিছু জিনিস আপনার মাথায় রাখতে হবে যেমন

  1. আপনি যাদের জন্য কনটেন্ট লিখছেন তাদের বয়সের উপরে গুরুত্ব দেওয়া
  2. তারা কোন জেন্ডার আপনার কনটেন্ট কোন জেন্ডারদের জন্য লিখছেন সে বিষয়টি উল্লেখ করা
  3. আপনার কনটেন্ট সম্পর্কে অডিয়েন্স কতটুকু জানার সম্ভাবনা রয়েছে সেটাকে বিশ্লেষণ করা

আপনার কনটেন্ট এর টার্গেট অডিয়েন্স ঠিক করার সময় উপরোক্ত বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে মাথায় রাখবেন।

আরো পড়ুনঃ

কন্টেন্টের আউটলাইন ঠিক করা

কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য বিশেষ প্রয়োজন কন্টেন্টের এর আউটলাইন খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যদি আগে থেকে কন্টেন্টের আউটলাইন ঠিক করে রাখেন সে ক্ষেত্রে আপনার কনটেন্ট লিখতে। যেমন সুবিধা হবে। ঠিক সবকিছু একটা সাজানো গুছানো অবস্থায় নিয়ে আসতে পারবেন আবার আপনার অনেক সময়ও বেঁচে যাবে।

 আউটলাইন বানানোর আরেকটি সুবিধা হল আপনার ফ্রন্ট এন্ডের গঠন অনেক সুন্দর হতে হবে যেভাবে আউটলাইন বানাবেন আর সম্পূর্ণ কনটেন্ট কে কয়েকটি ধাপে ভাগ করে নেবেন প্রতিটি অংশে কি থাকবে সে বিষয়গুলো সুন্দর করে পয়েন্ট আকারে লিখে রাখুন।আপনাদের একটু উদাহরণ দিয়ে বোঝায় ধরুন আপনি একটি সুন্দর মজার খাবার রেসিপি লিখবে তখন আপনার আউটলাইন এমন হতে পারে যে

  1. খাবারের নাম
  2. খাবার তৈরির উপকরণ বা কি কি লাগবে এই খাবার বানাতে কোন জিনিস কতটুকু দরকার বা সঠিক পরিমাপ
  3. খাবারের বিশেষত্ব গুন কি খাবারের স্বাদ কেমন বা এর স্বাস্থ্য উপকারিতা কেমন হবেকেমন হবে
  4. এই খাবারটি বানাতে কতক্ষণ সময় লাগবে
  5. সুন্দরভাবে খাবার পরিবেশন এর সঠিক উপায় কি কি হতে পারে

এইভাবে যদি আপনি প্রত্যেকটি বিষয়ে ধাপে ধাপে সাজিয়ে রাখেন তাহলে অবশ্যই আপনার কনটেন্টের আউটলাইন তৈরি করতে খুব সুবিধা হবে।

কন্টেন্টের মূল বিষয়ে স্থির থাকা

কন্টেন্ট রাইটিং এ আপনি যখন কোন বিষয় নিয়ে কথা বলছেন বা আলোচনা করছেন তখন সেটা বুঝতে আশেপাশের আরো অনেক বিষয় চলে আসতে পারে। কিন্তু আপনার কনটেন্টের মূল যে বিষয়টি সেদিকে খুব ভালোভাবে নজর রাখুন যেন মূল বিষয় থেকে আপনি কখনো সরে না যান। বিশেষ করে আপনি যখন ওয়েব কন্টেন্ট তৈরি করছেন এ সময় আপনার বিষয়ে বাইরে যেন আপনার বক্তব্য সরে না যায় সেদিকে খুব ভালো মতো খেয়াল করুন।

যেমন ভাল মোবাইল কেনার উপায় নিয়ে আপনি ১৫ মিনিটের একটি ভিডিও বানাচ্ছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নাম চলে আসতে পারে কিন্তু বরাবর নানা মডেলের নাম উল্লেখ করতে থাকলে সেগুলো নিয়ে কথাবার্তা জটিল হয়ে উঠবে। তাই শুধু আউটলাইনের পয়েন্টগুলো মাথায় রেখে যেগুলো দরকার সেগুলোকে বাছাই করে ওই বিষয়ের বিচার নিয়ে পরবর্তীতে বিভিন্ন মডেলের উপর ভিডিও এভাবে আপনার কনটেন্টের মূল বিষয়বস্তু স্থির থাকবে।

অডিয়েন্সের কাজে আসে  এমন কনটেন্ট লিখবেন

কন্টেন রাইটিং এ এমন কিছু কনটেন্ট লিখুন যা আপনার অডিয়েন্সের জন্য লাইফে কোন না কোন দিন একটি হলেও কাজে আসে। এমন কনটেন্ট তৈরি করুন যেটা পড়ে আপনার অডিয়েন্ট বাস্তব জীবনে সেটা প্রয়োগ করে কিছু একটা শিখতে পারে। ১০ থেকে ১৫ টি টপিক নিয়ে আলোচনা করুন নতুন তারা কিছু শিখতে পারে এবং তাদের সেটা কাজে আসে।

 আপনার কনটেন্ট এর ভিতর আপনি যা লিখছেন তার অবশ্যই সঠিকটা জেনে আপনি কন্টেন্ট তৈরি করুন। আপনি যে বিষয়টি নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেই বিষয়টির যেন একদম নতুন এবং ইউনিক হয় এ বিষয়টি আপনি সবসময় খেয়াল করবেন। কন্টেন্টের ভিতরে ভুল কিছু লিখবেন না। আপনি যা লিখছেন এইগুলো পড়ে আপনার দর্শক যেন আপনার কন্টেন্টের কথা মনে রাখে।

কনটেন্টের গঠন পরিষ্কার রাখা

কনটেন্ট রাইটিং এ আপনার আউটলাইনের প্রতিটি পয়েন্ট কে কন্টেন্টের এক একটি অংশ হিসেবে গণ্য করতে পারেন।যাতে পয়েন্টগুলো ব্যাখ্যা করার জন্য দরকার হলে সব পয়েন্ট ভাগ করে ফেলুন এতে কনটেন্টের গঠন পরিষ্কার করে তুলতে আপনাকে বেশি সহায়তা করবে।এবং কন্টেন্টের বিভিন্ন বিষয়গুলোকে তুলে ধরার একটি আপনি সুন্দর জায়গা তৈরি করতে পারবেন।

এবং সাথে কন্টেন্টের উদাহরণ ব্যবহার করলে টার্গেট বিষয়টি স্পষ্ট ভাবে বুঝতে পারবে।মুল কথা হলো কন্টেন্টের গঠনকে পরিষ্কারভাবে রাখুন যাতে অডিয়েন্স খুব সহজে এ বিষয়টি বুঝতে পারে যে আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন।আপনার কনটেন্ট এর ভেতরে ঠিক ওই বিষয়টা আপনার অডিয়েন্স বুঝতে পারবে।

সহজ ভাষায় কন্টেন্ট লিখুন

কন্টেন্ট রাইটিংএর ক্ষেত্রে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।কন্টেন্টের ভাষা ব্যবহার করা ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে সেটি যেন কঠিন বা গুরু গম্বীর না হয়।এমন অনেক কঠিন এবং বড় কোন শব্দরে মধ্যে এক ধরনের বিরক্তি ভাব চলে আসতে পারে তাই কনটেন্টের ভাষা যত সহজ হবে অডিয়েন্স এর কাছে সেটাতো গ্রহণযোগ্যতা পাবে।আপনি যে ভাষাটি পরিষ্কারভাবে বলতে পারেন বা বুঝতে পারেন ঠিক আপনি ওই ভাষাতে কন্টেন তৈরি করুন এতে আপনার দর্শক বা টার্গেট অডিয়েন্স আপনার ভাষাটাকে খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবে।

কন্টেন্ট-রাইটিং-করার-সহজ-১০টি-উপায়


নিজস্ব স্টাইল থেকে লেখা

অনুকরণ না করে বরং নিজের স্টাইল থেকে বা নিজের সৃজনশীলতা থেকে আপনার লেখা বা আপনার বিষয় উপস্থাপন করুন। নিজস্ব স্টাইল এ লেখা বলতে যেমন ধরুন আপনার আবেগ নিয়ে লিখতে পারেন, রচনার মত করে কৌতুক মিশে লিখতে পারেন, আবার ইমোশনাল কিছু লিখতে পারেন আবার কেউবা নিজের বাস্তব জীবন নিয়ে কন্টেন্ট লিখে থাকে।

  1. এখন আপনার স্টাইল কোনটি সে বিষয়ে আপনি আপনার মত করে কনটেন্ট তৈরি করুন।
  2. নিজের লেখা কন্টেন্ট বারবার পড়ুন এবং এডিট করুন
  3. কনটেন্ট রাইটিং এ ভালো প্রচেষ্টায় ভালো মানের কনটেন্ট লেখা অত্যন্ত সহজ।

আপনার নিজের তৈরি কন্টেন্ট যদি আপনি বারবার পড়েন বা বারবার এডিট করেন তাহলে আপনার কনটেন্টের যে কোন ভুল আপনি নিজেই ধরতে পারবেন এতে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স পড়ে উপকৃত হবে। আপনি যখন আপনার লেখা কন্টেন বারবার পড়বেন তখন দেখবেন আপনি আরো নতুন অনেক তথ্য খুঁজে পেয়েছেন ঠিক ওই কন্টেন্টে ভেতর থেকেই আপনি অনেক তথ্য বা পয়েন্ট মিস হয়ে গেলে সেটা অ্যাড করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

আমাদের শেষ কথা

কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে পুরো বিষয়বস্তু সম্পর্কে জেনেছি। কিভাবে একটি সুন্দর কনটেন্ট তৈরি করা যায় এবং কি কি বিষয়ের উপর বেশি নজর দিতে হবে। কন্ট্যান্ট এর মধ্যে কোন ভাষাগুলো ব্যবহার বা কেমন ধরনের শব্দ কেমন হওয়া উচিত এইসব বিষয় নিয়ে আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।

পরিশেষে বলা যাই যে নিরভুল কন্টেন্ট রাইটিং আপনার জীবন গড়ে দিতে পারে।আমাদের কথা গুলো যদি ভালো লেগে থাকে ,তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।আসাকরি যে কনটেন্ট রাইটিং এ ভালো প্রচেষ্টায় যথেষ্ঠ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url